আজ সোমবার ( ৭ আগস্ট) রাজধানীতে সংবাদ সম্মেলনে সিনিয়র সাংবাদিক টুটুল হুমায়ুন বলেন, সোহেল ইতিমধ্যে বহু মানুষের টাকা আত্মসাৎ করেছে। জমি আত্মসাৎ করে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। রিহ্যাবের সভাপতি তাকে পশ্রয় দিচ্ছে। রিহ্যাব কর্তৃপক্ষ কোন অভিযোগ মানছে না। অভিযোগও নিচ্ছে না। ইতিমধ্যে তার নামে প্রায় ৫০ টি মামলা রয়েছে। এই মামালায় পুলিশ প্রশাসন খালি তদন্তই করে যাচ্ছেন। কোন প্রদক্ষপ নেওয়া হচ্ছে না।
তিনি আরও বলেন, গত ১৭/০১/২২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় একটি সংবাদ ছাপা হয়েছিল যা দেখে আমরা খুবই মর্মাহত হয়েছিলাম। ইত্তেফাকের সংবাদ অনুযায়ী কমিটির তদন্ত রিপোর্টে বঙ্গবন্ধুকে কটূক্তির সত্যতা পাওয়া যায়। কিন্তু এর পরেও রিহ্যাব কর্তৃপক্ষ কোন প্রদক্ষেপ নিচ্ছে না।
গেল বছর আলিমুল্লাহ খোকন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে কটূক্তি করায় সোহেল রানার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন, এতে সোহেল রানা ক্ষিপ্ত হয়ে আলিমুল্লাহ খোকন হত্যার হুমকি দেয়, এর প্রতিবাদে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতিবাদ সভা ও মানব বন্ধন হয়, এছাড়াও কাতার, কানাডা ও আমেরিকাতেও প্রতিবাদ সভা হয় । তিনি প্রধান মন্ত্রীর দফতরেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে কটূক্তির প্রমাণাদি জমা দেন, মামলাটি দেশের প্রচলিত আইনে চলমান আছে । আলিমুল্লাহ খোকন নিরাপত্তা পাচ্ছেন না। তিনি নিরাপত্তা চান। প্রতিবাদ সভায় সকলেই প্রতারক সোহেল রানার সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছেন। তাকে শাস্তির আওতায় আনা না হলে ভবিষ্যতে তিনি রাষ্ট্রের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবেন। রিহ্যাব কর্তৃপক্ষ তাকে শাস্তির আওতায় না আনলে রিহ্যাব সভাপতি সোহেলকে সহযোগিতা করছে বলে প্রমাণিত হবে। সকলের দাবি একটাই সোহেল রানাকে আইনের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান।