গ্রেপ্তারের সময় বেত্রাঘাতের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান।
এ অবস্থায় বৃহস্পতিবারই পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট ইমরানের গ্রেপ্তারকে অবৈধ ঘোষণা করেছে। এর আগে সুপ্রিম কোর্টে তার গ্রেপ্তারের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে করা আবেদনের ওপর শুনানি হয়। প্রধান বিচারপতি উমর আতা বান্দিয়ালের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ শুনানি নেয়। একপর্যায়ে এক ঘণ্টার মধ্যে ইমরান খানকে হাজির করার নির্দেশ দেয় ওই বেঞ্চ। পরে সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে তাকে আদালতে হাজির করা হয়।
পাকিস্তানি গণমাধ্যম বলছে আদালত প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের কাছে ইমরান খান অভিযোগ করেছেন, তাকে গ্রেপ্তার করার সময় লাঠি দিয়ে মারধর করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, গ্রেপ্তারের পর তাকে উদ্দেশ্যহীনভাবে একাধিক স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় বাহিনীর সদস্যদের কাছে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা দেখতে চাইলে তা তারা দেখাতে ব্যর্থ হন।
সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে নিজ দলের সদস্য ও সমর্থকদের দেশে শান্তি বজায় রাখতে এবং সম্পত্তির ক্ষতি না করার আহ্বানও জানান ইমরান খান।
জানা গেছে, ইমরান খান মুক্তি পেলেও শুক্রবার তাকে ইসলামাবাদ হাইকোর্টে হাজিরা দিতে হবে।