বিকেলে ‘ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

বিকেলে ‘ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

জাতীয় স্লাইড

সেপ্টেম্বর ২, ২০২৩ ৮:৩৯ পূর্বাহ্ণ

অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা বাদে চালু হতে যাচ্ছে দেশের প্রথম দ্রুতগতির উড়ালসড়ক ‘ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’।

শনিবার বিকেলে দেশের প্রথম দ্রুতগতির উড়ালসড়ক ‘ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’ উদ্বোধন করা হবে। ছবি: সময় সংবাদ
শনিবার বিকেলে দেশের প্রথম দ্রুতগতির উড়ালসড়ক ‘ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’ উদ্বোধন করা হবে। 

শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে আগারগাঁওয়ে পুরোনো বাণিজ্য মেলা মাঠে উদ্বোধনী ফলক উন্মোচন ও মোনাজাতে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর সেখানে সুধী সমাবেশ অংশ নেবেন তিনি। একদিন পর রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) থেকে সর্বসাধারণের চলাচলের জন্য এটি উন্মুক্ত করে দেয়া হবে এক্সপ্রেসওয়েটি।

 সেতু বিভাগের সচিব মো. মনজুর হোসেন সম্প্রতি গণমাধ্যমকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফলক উন্মোচন করবেন। এরপর টোল দিয়ে পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে আসবেন, যেখানে সুধী সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে তিনি এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন শেষে বক্তব্য দেবেন।

 এদিকে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন উপলক্ষে রাজধানীর কয়েকটি সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।

যে সব সড়ক এড়িয়ে চলবেন

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিভিআইপি, ভিআইপি, মন্ত্রী, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, জাতীয় সংসদের সদস্য, সরকারি-বেসরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে লোকসমাগম হবে।

 ডিএমপির দেয়া নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আগত অতিথিদের বহনকৃত যানবাহনসমূহের গমনাগমন, সুষ্ঠু পার্কিং ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ডিএমপি একটি বিশেষ ট্রাফিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে।

পরিকল্পনা অনুযায়ী ট্রাফিক নির্দেশনা

পুরাতন বাণিজ্যমেলা মাঠ কেন্দ্রিক সুষ্ঠু ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে ব্যানার ও স্টিকার ছাড়া অন্যান্য সব যানবাহনগুলোকে বেলা ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত নিম্নবর্ণিত সড়ক ছাড়া বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়

 ১. শ্যামলী, শিশু মেলা ক্রসিং এবং ৬০ ফিট থেকে আগারগাঁও লাইট ক্রসিং হয়ে রোকেয়া সরণি পর্যন্ত রাস্তা।

 ২. লাভরোড পূর্ব মাথা, বিজয় সরণি ক্রসিং-উড়োজাহাজ ক্রসিং, ক্রিসেন্ট লেক হয়ে গণভবন ক্রসিং পর্যন্ত রাস্তা।

 ৩. সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের দক্ষিণ পার্শ্ব নতুন রাস্তার মুখ, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রবেশ রাস্তা মুখ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় গ্যাপ থেকে পরিকল্পনা কমিশন হয়ে বিআইসিসি ক্রসিং পর্যন্ত রাস্তা।

 ৪. আড়ং ক্রসিং, মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ, বঙ্গবন্ধু চত্বর ও ইন্দিরা রোড হয়ে ফার্মগেট পর্যন্ত।

 ৫. রোকেয়া সরণির তালতলা, আগারগাঁও লাইট ক্রসিং, বিআইসিসি ক্রসিং এবং উড়োজাহাজ ক্রসিং পর্যন্ত রাস্তা।

 ৬. মিরপুর রোডের শ্যামলী থেকে মানিক মিয়া পশ্চিমপ্রান্ত (আড়ং ক্রসিং) রাস্তা সীমিত পরিসরে ব্যবহার করা যাবে।
তবে জরুরি সেবা প্রদানকারী গাড়ি, রোগী বহনকারী গাড়ি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সার্ভিসে নিয়োজিত গাড়ি বিজ্ঞপ্তির নির্দেশনার আওতাবহির্ভূত থাকবে।

এ ছাড়া অতিথিদের জন্য দেয়া ডিএমপির নির্দেশনায় বলা হয়-

স্টিকারযুক্ত গাড়ির ক্ষেত্রে নির্দেশনা

১. উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আসা গাড়িসমূহের অনুকূলে সরবরাহকৃত সব স্টিকার তাদের গাড়ির উইন্ডশিল্ডে দৃশ্যমানভাবে প্রদর্শন করার জন্য অনুরোধ করা হলো। 

২. আমন্ত্রিত অতিথিদের যানবাহনের চালকদের নিজ নিজ গাড়িতে অবস্থান করার পরামর্শ দেয়ার পাশাপাশি গাড়ির ড্রাইভারের মোবাইল নম্বর গাড়ির উইন্ডশিল্ডে দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্শনের জন্য বলা হয়েছে। 

৩.পদ্মা স্টিকারযুক্ত যানবাহন সমূহকে উড়োজাহাজ ক্রসিং থেকে বিআইসিসিতে নির্দেশনা অনুযায়ী নির্ধারিত প্রবেশ গেট দিয়ে প্রবেশ ও নির্দেশিত স্থানে গাড়ি পার্ক করতে হবে।  

৪. মেঘনা ও যমুনা স্টিকারযুক্ত গাড়িসমূহ উড়োজাহাজ ক্রসিং হতে বিআইসিসি ক্রসিং এ নামিয়ে দিয়ে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডের ৫ নম্বর গেট দিয়ে প্যারেড গ্রাউন্ডে পার্কিং করবে।

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি শনিবার উদ্বোধনের পর রোববার থেকে সর্বসাধারণের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। 

দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা ব্যানারযুক্ত গাড়ির ক্ষেত্রে নির্দেশনা

১. মানিকগঞ্জ, টাঙ্গাইল, ধামরাই, সাভার, মিরপুর-১ ও ২ থেকে আগত ব্যানারযুক্ত গাড়ি শ্যামলী হয়ে শিশুমেলা ক্রসিংয়ে ড্রপ করে আগারগাঁও রাস্তায় পার্কিং করবে এবং আগত লোকজন র‌্যাব-২ এর সামনে দিয়ে পায়ে হেঁটে ভেন্যুতে প্রবেশ করবে।

২. গাজীপুর, নরসিংদী, ঢাকা উত্তরের ব্যানারযুক্ত গাড়ি রেডিসন হোটেলের সামনের কালসী ফ্লাইওভারের ওপর দিয়ে মিরপুর-১০ দিয়ে বেগম রোকেয়া সরণি হয়ে আগারগাঁও ক্রসিংয়ে এসে ড্রপ করে আগারগাঁও রাস্তায় পার্কিং করবে এবং আগত লোকজন র‌্যাব-২ এর সামনে দিয়ে পায়ে হেঁটে ভেন্যুতে প্রবেশ করবে।

৩. নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ ও ঢাকা দক্ষিণ থেকে আসা ব্যানারযুক্ত গাড়ি শাহবাগ-সোনারগাঁও ক্রসিং- লেফট টার্ন- পান্থপথ – ধানমন্ডি-৩২ হয়ে মানিকমিয়া অ্যাভিনিউ পশ্চিম প্রান্তে (আড়ং ক্রসিং) ড্রপ করে ওই রাস্তায় এবং রাজধানী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে পার্কিং করবে। আগত লোকজন আড়ং ক্রসিং হতে মিরপুর রোড দিয়ে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের নতুন রাস্তা নিয়ে হেঁটে ভেন্যুতে প্রবেশ করবে।

৪. কেরানীগঞ্জ, দোহার, ঢাকা দক্ষিণ থেকে আসা ব্যানারযুক্ত গাড়ি ধানমন্ডি-৩২ হয়ে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পশ্চিম প্রান্তে (আড়ং ক্রসিং) ড্রপ করে ওই রাস্তায় এবং রাজধানী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে পার্কিং করবে এবং আগত লোকজন আড়ং ক্রসিং থেকে মিরপুর রোড দিয়ে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের নতুন রাস্তা দিয়ে হেঁটে ভেন্যুতে প্রবেশ করবে।

দেশের বিভিন্ন স্থান হতে আসা মোটরসাইকেলের জন্য নির্দেশনা

১. মিরপুর রোড দিয়ে আসা মোটরসাইকেল শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় পশ্চিম পাশের রাস্তা দিয়ে প্রবেশ করে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে নির্দিষ্ট স্থানে পার্কিং করবে।

 ২. রোকেয়া সরণি রোড দিয়ে আসা মোটরসাইকেল শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় পূর্ব পাশের রাস্তা দিয়ে প্রবেশ করে শেরেবাংলা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে নির্দিষ্ট স্থানে পার্কিং করবে।

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন উপলক্ষে যানবাহন চলাচলে শৃঙ্খলা রক্ষা ও যানজট এড়ানোতে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ সবার সর্বাত্মক সহযোগিতা চেয়েছে।

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ওঠা-নামার পদ্ধতি

বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট যেতে কাওলা, কুড়িল আর গলফ ক্লাবে থাকবে ওঠার ব্যবস্থা। একদিকে নামা যাবে বনানী, মহাখালী আর ফার্মগেটে। অন্যদিকে তেজগাঁও থেকে বিমানবন্দর যেতে বিজয় সরণি ওভারপাসের দুই প্রান্ত আর বনানী থেকে থাকবে উঠার ব্যবস্থা। নামা যাবে মহাখালী, বনানী, কুড়িল ও বিমানবন্দর এলাকা থেকে। 

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক এ এইচ এম সাখাওয়াত আকতার বলেন, কাওলা পয়েন্টে একটা টোল প্লাজা আছে। পরবর্তীতে কুড়িল এবং মহাখালী, বনানী  এবং তেজগাঁওতে আছে টোল প্লাজা রাখা হয়েছে।

কোন গাড়ির কত টোল

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে চলাচলের জন্য যানবাহনকে চার শ্রেণিতে ভাগ করে টোল নির্ধারণ করা হয়েছে।

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সেতু বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট আসতে সর্বনিম্ন টোল ৮০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ৪০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, চার শ্রেণির যানবাহনের মধ্যে কার, ট্যাক্সি, জিপ, স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিক্যাল, মাইক্রোবাস (১৬ সিটের কম) এবং হালকা ট্রাকের (৩ টনের কম) টোল ফি (টাকা ও ভ্যাটসহ) নির্ধারণ করা হয়েছে ৮০ টাকা। সব ধরনের বাসের (১৬ সিট বা এর বেশি) ক্ষেত্রে ১৬০ টাকা। মাঝারি ধরনের ট্রাকের (৬ চাকা পর্যন্ত) ৩২০ টাকা, আর বড় ট্রাকের (৬ চাকার বেশি) ক্ষেত্রে ৪০০ টাকা টোল নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট অংশ যানবাহনের জন্য উন্মুক্ত হওয়ার দিন থেকে এই টোলহার কার্যকর হবে। নির্ধারিত অংশের যেকোনও স্থান দিয়ে ওঠা-নামার ক্ষেত্রে এই টোলহার প্রযোজ্য হবে।  

চলবে না যে সব যানবাহন

সেতু বিভাগের এক গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে দুই ও তিন চাকার যানবাহন চলাচল করতে পারবে না। গাড়ি নিয়ে গিয়ে উড়ালসড়কে দাঁড়ানো ও যানবাহন থেকে নেমে দাঁড়িয়ে ছবি তোলা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। পথচারীরা উড়ালসড়কে উঠতে ও চলাচল করতে পারবেন না।

সেতু বিভাগ বলছে, মূল উড়ালসড়কে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার গতিতে যানবাহন চলাচল করতে পারবে। আর ওঠা-নামার স্থানে (র‍্যাম্প) সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার।

 বর্তমানে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রথম ফেইজ হিসেবে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের সামনে থেকে ফার্মগেট প্রান্ত অংশ পর্যন্ত যান চলাচলের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। এই পথের দূরত্ব দৈর্ঘ্য ১১ দশমিক ৫ কিলোমিটার। র‍্যাম্পসহ এই পথের মোট দৈর্ঘ্য ২২.৫ কিলোমিটার। ১১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যে র‍্যাম্প রয়েছে ১৫টি র‍্যাম্প। র‍্যাম্পগুলো হচ্ছে— বিমানবন্দরে ২টি, কুড়িলে ৩টি, বনানীতে ৪টি, মহাখালীতে ৩টি, বিজয় সরণিতে ২টি এবং ফার্মগেটে ১টি। ১৫টির মধ্যে ১৩টি র‍্যাম্প প্রাথমিকভাবে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে।

 রাজধানীকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের (কুতুবখালী) সঙ্গে যুক্ত করবে এক্সপ্রেসওয়েটি। প্রকল্পের ভৌত কাজের প্রথম ধাপে ১৪৮২টি পাইল, ৩২৬টি পাইল ক্যাপ, ৩২৫টি কলাম, ৩২৫টি ক্রস বিম, ৩ হাজার ৪৮টি আই গার্ডার নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এ ছাড়া ৩ হাজার ৪৮টি আই গার্ডার এবং ৩২৮টি ব্রিজ স্থাপনের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এই ভৌত কাজের অগ্রগতি ৯৭.২৮ শতাংশ। প্রকল্পের ভৌত কাজের দ্বিতীয় ধাপে ১ হাজার ৬৩৩টি পাইল, ৩৩৫টি পাইল ক্যাপ, ৩২৩টি কলাম, ৩২০টি ক্রস বিম, ২ হাজার ৩০৫টি আই গার্ডার নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৪৪টি আই গার্ডার এবং ২৩৩টি ব্রিজ স্থাপনের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এই ভৌত কাজের অগ্রগতি ৫৪.২২ শতাংশ।

 সরকারি-বেসরকারি যৌথ বিনিয়োগে (পিপিপি) তিন ধাপে উড়াল সড়ক প্রকল্পের বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। প্রথম ধাপ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দক্ষিণে কাওলা থেকে বনানী রেলস্টেশন পর্যন্ত। দ্বিতীয় ধাপ বনানী রেলস্টেশন থেকে মগবাজার রেলক্রসিং পর্যন্ত। তৃতীয় ধাপ মগবাজার রেলক্রসিং থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত। ২০১১ সালের ১৯ জানুয়ারি প্রকল্পটির নির্মাণ প্রক্রিয়া শুরু হয়ে অবশেষে আলোর মুখ দেখছে। এই প্রকল্পের নির্মাণকাল ধরা হয়েছে ২০১১ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত।প্রকল্পটির বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা, যার মধ্যে বাংলাদেশ সরকার দিচ্ছে দুই হাজার ৪১৩ কোটি টাকা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *