রাশিদা হক কনিকা
বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ‘৭ই মার্চের ভাষণ বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৫ মার্চ, রোববার সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচার সেগুন রেস্টুরেন্টে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অ্যাড. ড. মশিউর মালেক, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. নুরুল ইসলাম ঠান্ডু, সহ সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, সহ সভাপতি কাজী মফিজুল হক, সহ সভাপতি এএসএম মাহফুজুর রহমান হেলাল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাশিদা হক কনিকা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ ওসমানী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. জাহাঙ্গীর মিয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাচ্চু মিয়া, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুজ্জামান (শাশ্বত মনির), সহ সম্পাদক ডেভিড এ হালদার, সাহিত্য সম্পাদক শাহনাজ জেসমিন, সংগঠনের ট্রেজারার আহসান সামাদ, সুপ্রিম কোর্ট শাখার সহ আইন সম্পাদক অ্যাড. হেলাল, ধানমন্ডি থানার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান, সাবেক অতিরিক্ত সচিব ড. শেখ মো: রেজাউল ইসলাম, গীতিকার ও সুরকার কাজী ফারুক বাবু, আ. মান্নান, ধানমন্ডি থানার আরিফুল হক, আজীবন সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপ—কমিটির সদস্য আইনুল হক, আজীবন সদস্য আমিনা ফেরদৌসি, আজীবন সদস্য তনিমা, ঢাকা মহানগরের সহ সভাপতি আরমান হোসেন, ধানমন্ডি থানার আজীবন সদস্য লুতফুন নাহার, তসলিমা, হৃদয় প্রমুখ।
অ্যাড. নুরুল ইসলাম ঠান্ডু বলেন, ৭ই মার্চের ভাষণের মধ্যে সাধিকার বীজ বপণ করা হয়। এটাই মূলত মুক্তিযুদ্ধের মূল প্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। ৭ই মার্চের ভাষণেই স্বাধীনতার ঘোষণা।
মশিউর মালেক ৭ই মার্চের ভাষণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। তিনি বলেন, ৭ই মার্চের ভাষণ বিশে^র বুকে শ্রেষ্ঠ ভাষণগুলোর একটি যা বিশ^ ঐতিহ্যের অংশ। আমরা বাঙালী হিসেবে এর জন্য গর্ববোধ করি।
ড. শেখ মো: রেজাউল ইসলাম বলেন, যারা মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাসী না তারা যেন দেশ ছেড়ে চলে যায়।
সভায় মার্চ মাসে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের কর্মসূচি, আজীবন সদস্য সংগ্রহ ও সাংগঠনিক বিষয় নিয়ে বিস্তর আলোচনা করা হয়। রাশিদা হক কনিকার সঞ্চালনায় সভায় কবিতা আবৃত্তি করেন শাহনাজ জেসমিন।