এপ্রিল ১৩, ২০২২ ৮:২০ পূর্বাহ্ণ
আইসিসির নতুন এফটিপি অনুযায়ী ম্যাচের সংখ্যা বাড়ছে বাংলাদেশের। সুযোগ তৈরি হয়েছে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিপাক্ষীক সিরিজ খেলার। দুবাইয়ে ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সভা শেষে দেশে ফিরে এই তথ্য জানিয়েছেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন। শ্রীলঙ্কার চলমান অর্থনৈতিক সংকটের প্রভাব দু’দেশের মধ্যকার সিরিজে পড়বে না বলেও জানান তিনি।
সময়ের হিসাবে পার হয়েছে প্রায় দুই দশক। দ্বিপাক্ষীক সিরিজ হিসেবে ২০০৩ সালে একবারই অস্ট্রেলিয়াতে সফর করেছিল টিম টাইগার। ইংল্যান্ডে টেস্ট খেলেছে, তাও একযুগ আগে। অবশেষে দেখা যাচ্ছে আশার আলো।
এ সম্পর্কে নিজামউদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘সিরিজ আয়োজন করার ব্যাপারে আমরা কিছু সুবিধা পাব। আর আমাদের তো কিছু অনুরোধ আছেই। যোগাযোগ করছি, বোর্ডগুলোর সঙ্গে কথা বলেছি, পজিটিভ ইঙ্গিতও পাচ্ছি। আইসিসির পরবর্তী এফটিপি অনুযায়ী আশা করি কিছু একটা হবে।’
প্রোটিয়া সিরিজের পর দেশের মাটিতে টাইগারদের পরবর্তী অ্যাসাইনমেন্ট লঙ্কা সিরিজ। তবে স্মরণকালের সবচাইতে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকট চলছে দ্বীপরাষ্ট্রটিতে। তবুও যথা সময়ে সিরিজ আয়োজনের ব্যাপারে আশাবাদী বিসিবি। সুজন বলেন, ‘শ্রীলঙ্কা জাতীয় দলের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। তারা এখনো প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। শিডিউল অনুযায়ীই তারা বাংলাদেশে সফর করবে।’
বাতাসে গুঞ্জন থাকলেও আপাতত শ্রীলঙ্কাই হচ্ছে চলতি বছরের এশিয়া কাপের স্বাগতিক। এ নিয়ে পরিস্থিতির বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নেবে বোর্ড। সুজন জানান, এখন পর্যন্ত যা কথা হচ্ছে তাতে শ্রীলঙ্কাই এই টুর্নামেন্ট হোস্ট করবে।
করোনার কারণে স্থগিত হওয়া নারীদের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের আয়োজক দেশের তালিকা থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছে বাংলাদেশ। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ২০২৩ সালে টুর্নামেন্টটি হবে দক্ষিণ আফ্রিকায়।