অক্টোবর ৩১, ২০২৩ ৯:২২ পূর্বাহ্ণ
বিএনপি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটিয়ে নির্বাচনে যেতে চেয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি সহিংসতায় রূপ নেয়।
এরইমধ্যে গত কয়েকমাসে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের তৎপরতা এবং ২৮ অক্টোবরের আগে জামায়াতের এক শীর্ষ নেতার সঙ্গে মার্কিন দূতাবাসের এক শীর্ষ কর্মকর্তার বৈঠকের পর, সহিংসতার পেছনে দেশটির ইন্ধন রয়েছে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
রাজনৈতিক সহিংসতার পেছনে মার্কিন দূতাবাসের ইন্ধন রয়েছে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে। সহিংসতার একদিন আগে জামায়াতের সঙ্গে দূতাবাসের একজন কর্মকর্তার বৈঠক এবং তারপর দলটির নেতারা রাস্তায় নামার হুমকি দেন। এ বিষয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে, সহিংসতা সংগঠিত করার জন্য বিএনপি-জামায়াতের পদক্ষেপের পেছনে মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তাদের সরাসরি সমর্থন রয়েছে কি না।
এদিকে গণমাধ্যমের খবর বলছে, সমাবেশ ঘিরে নাশকতা, আগুন-সন্ত্রাস এবং মৃত্যু সংঘটিত হলেও পরদিন হরতাল দিয়ে বিএনপি-জামায়াত আরও তাণ্ডব চালায়। এছাড়া আগুনে পুড়িয়ে মানুষও হত্যা করা হয়।
এরমধ্যে আবার মঙ্গলবার থেকে বিএনপি-জামায়াতের অবরোধে দেশবাসী আরও ধ্বংসযজ্ঞ দেখবে বলে আশঙ্কা করেন বিশিষ্ট নাগরিকরা