অক্টোবর ২৭, ২০২৩ ১২:৪১ পূর্বাহ্ণ
নিজস্ব প্রতিবেদক,
রিহ্যাবের বর্তমান কমিটির মেয়াদ ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গেছে। নিয়ম অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই এজিএম করতে হয় কিন্তু রিহ্যাব তা করতে ব্যর্থ হয়েছে।
তাই বাণিজ্য মন্ত্রণালয় রিহ্যাবকে অতিরিক্ত সময় দিয়েছে নির্বাচন করার জন্য। এজিএম করার জন্য নয়। ইতিমধ্যে আদালত রায়ের মাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছে এখন তাদের এজিএম করার কোন এখতিয়ার নেই।
কিন্তু রিহ্যাবের কমিটি আদালতের রায় অমান্য করে রিহ্যাবের ১৩০০ সদস্যকে ২৮ অক্টোবর ঢাকায় নিয়ে এসে এজিএম করতে চাচ্ছে, যা সম্পূর্ণ অবৈধ। তারা অতিরিক্ত সময়ের মধ্যে নির্বাচন করতে পারবে কিন্তু এজিএম করার কোন এখতিয়ার তাদের নেই।
রিহ্যাবের জৈনক সদস্য বলেন, আমরা সকলেই জানি আগামী ২৮ অক্টোবর সমগ্র দেশে সরকারি ও বিরোধী দলের সমাবেশ। এ নিয়ে সমগ্র দেশের জনগণ শংকিত আছে। রিহ্যাব সবকিছু জানার পরেও কেন তারা তাদের সদস্যদের ঢাকায় এনে বিব্রত করতে চাচ্ছে। সরকারকে বিব্রত করার জন্যই পরিকল্পিতভাবে তারা রিহ্যাবের সদস্যদের ঢাকায় আনার ষড়যন্ত্র করছে। মূলত সরকারকে বেকায়দায় ফেলানোর জন্যই সমগ্র বাংলাদেশের রিহ্যাব সদস্যদের একত্রিত করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, রিহ্যাব বোর্ডে প্রমাণিত হয়েছে রিহ্যাবের সহ সভাপতি সোহেল রানা বঙ্গবন্ধুর কটূক্তিকারী এবং ২০২২ সালেও সোহেল রানা আবার বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তি করেছেন যা আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।
তিনি রিহ্যাব কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, আদালত নিষিদ্ধ করেছে এজিএম, তারপরেও কোন সাহসে তারা এজিএম করতে চাচ্ছে। আপনারা চুপ করে বসে আছেন কেন? আপনাদের দায়িত্ব সকল সদস্যদের আদালতের রায় সম্পর্কে অবহিত করা এবং ঢাকার বাহিরের সদস্যরা এই মুহুর্তে যেন ঢাকায় না আসে, তার জন্য অবহিত করা ॥