মাহফুজুর রহমান সোহাগ, নালিতাবাড়ী (শেরপুর)
কৃষকরা পাট বীজ উৎপাদন করুন। এই বীজ হলে পাট বীজ বাজারে বিক্রি করার পর মার্কেটের জন্য আমরাই আপনার কাছ থেকে কিনে নেব। কৃষকরা পাটের বীজ উৎপাদন করে লাভবান হতে পারবেন। গত ২ জুন, শুক্রবার বিকেলে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তের কালাকুমা গ্রামের কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে পাট বীজ বিতরণের সময় (বিজেআরআই) বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. আব্দুল আওয়াল এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি আরও বলেন, দেশে পাটের চাহিদা ৭ হাজার মেঃ টন। ১শ কোটি টাকার মার্কেট। আমরা উৎপাদন করি মাত্র ১ হাজার মেঃ টন। ঘাটতি থেকে যায় ৬ হাজার মেঃ টন। বাকিগুলি ইন্ডিয়া থেকে আমদানী করা হয়। সরকার এভাবে ১শ থেকে ১শ কোটি টাকার পাট বীজ আমদানী করে।
বিজেআরই উদ্ভাবিত উচ্চ ফলনশীল পাট ও কেনাফের বীজ ও আশ উৎপাদন প্রযুক্তি জনপ্রিয়করন ও সম্প্রাসারনের লক্ষ্যে বিজেআরআই কিশোরগঞ্জের আয়োজনে চাষীদের মধ্যে বিনামূল্যে পাট ও কেনাফ বীজ বিতরণ ও মতবিনিময় সভায় (বিজেআরআই) মহাপরিচালক ড. আব্দুল আওয়াল এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, নালিতাবাড়ী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ মোকছেদুর রহমান লেবু। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, বিজেআরআই কিশোরগঞ্জের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশরাফুল আলম, নালিতাবাড়ী উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন কর্মকর্তা মোৎ মওদুদ আহম্মেদ, শিক্ষক মকিম উদ্দিন, ইউনুছ আলী মাস্টারসহ প্রমুখ ব্যক্তিবর্গ।