ইউক্রেনে রুশ হামলা গত ২৪ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়। এরপর ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় রুশ বাহিনী। ধ্বংস করে বিভিন্ন বিমানঘাঁটি ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। এরইমধ্যে শুক্রবার (৪ মার্চ) দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় জাপোরিঝঝিয়া পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণে নেয় রুশ বাহিনী। এটি ইউরোপের সবচেয়ে বড় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র।
বেসামরিক মানুষজনকে সরে যেতে সুযোগ করে দিতে মারিয়াপোল ও ভলনোভাখা শহরে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছে রাশিয়া।
তবে মারিউপোলে এই যুদ্ধবিরতি মানা হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছে ইউক্রেন।
ইউক্রেনের উত্তর, পূর্ব, ও দক্ষিণ এলাকায় বড় ধরনের যুদ্ধ চলছে।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা শুরুর পর প্রায় ১২ লাখ মানুষ ইউক্রেন ছাড়তে বাধ্য হয়েছে।
ইউক্রেনের আকাশসীমায় বিমান চলাচল নিষিদ্ধ না করায় নেটোর ওপর ক্ষুব্ধ দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
রাশিয়া আরও একটি পারমাণবিক কেন্দ্রে দখলের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
ফেসবুক নিষিদ্ধ করেছে রাশিয়া, টুইটার ও ইউটিউব ব্যবহার সীমিত করেছে।
সিঙ্গাপুর জানিয়েছে, ইউক্রেনে হামলা করার কারণে রাশিয়ার বিরুদ্ধে তারা নিষেধাজ্ঞা জারি করতে যাচ্ছে। দেশটির জন্য এটি এক বিরল পদক্ষেপ।
রাশিয়ার দুইজন শীর্ষ ওলিগার্ক বা ধনকুবেরের দুটি প্রমোদতরী আটক করেছে ইতালির পুলিশ।
ফেসবুক নিষিদ্ধ করেছে রাশিয়া, টুইটার ও ইউটিউবে প্রবেশ সীমিত করে দিয়েছে।
এর আগে পুরো দোনবাস অঞ্চলের স্বাধীনতার স্বীকৃতি দিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। পূর্ব ইউক্রেনের অঞ্চলটিতে গেল আট বছরের লড়াইয়ে প্রায় ১৫ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন।